ধামরাইয়ে ট্রিপল মা/র্ডা/রে/র রহস্য উদঘাটন করেছে পিবিআই

লেখক: দৈনিক নবীন আলো
প্রকাশ: ১ সপ্তাহ আগে

ধামরাইয়ে ট্রিপল মা/র্ডা/রে/র রহস্য উদঘাটন করেছে পিবিআই

পারিবারিক বিরোধের জের ধরে সন্ধিগ্ধ আসামী রবিন (২২), তার শাশুড়ি ১। নার্গিস (৩৭), স্বামী-মৃ/ত রাজা মিয়া এবং শ্যালকদ্বয় ২। শামীম (১৬), ৩। সোলাইমান (৬) উভয় পিতা-মৃত রাজা মিয়া, সর্ব সাং-রক্ষিত, থানা-ধামরাই, জেলা-ঢাকাদেরকে গত ০১/০৬/২০২৫ইং তারিখে দিবাগত রাত্র অনুমান ১১.৩০ ঘটিকা হতে ০২/০৬/২০২৫ইং তারিখ ভোর ০৪.০০ ঘটিকা পর্যন্ত টিনের বেড়ার দরজা খুলে আসামী রবিন (২২) প্রথমে তার বড় শ্যালক শামীমকে পাশের একটি খাঁটে শোয়া অবস্থায় দেখতে পেয়ে তার পাশে গিয়ে তার মুখের উপর বালিশ চাপা দিয়ে চেপে ধরে মৃ/ত্যু নিশ্চিত করে। পরবর্তীতে সন্ধিগ্ধ আসামী রবিন তার শাশুড়ি নার্গিস (৩৭), তার ছোট শ্যালক সোলাইমানদ্বয়কে অপর একটি খাটে শুয়ে থাকাবস্থায় দেখে একই কায়দায় শাশুড়ি নার্গিস এর মুখে বালিশ চাপা দিয়ে চেপে ধরে মৃ/ত্যু নিশ্চিত করে এবং ছোট শ্যালক সোলাইমানকেও মুখে বালিশ চাপা দিয়ে মৃ/ত্যু নিশ্চিত করার পর তিনজনের লাশ একই খাঁটে শুইয়ে রেখে কাঁথা দিয়ে ঢেকে ভোর অনুমান ০৪.০০ ঘটিকার সময় সন্ধিগ্ধ আসামী তার নিজ বাড়ীতে চলে আসে। তৎপরে ০২/০৬/২০২৫ইং তারিখ সকাল হতে সন্ধিগ্ধ আসামী রবিন এর স্ত্রী নাসরিন তার মা ও ভাইয়ের ফোনে ফোন দিতে থাকলে তারা ফোন রিসিভ না করায় তার স্ত্রী তার মায়ের বাড়ী ধামরাই থানাধীন রক্ষিত গ্রামে দুপুর অনুমান ০২.০০ ঘটিকার সময় স্বশরীরে গিয়ে উপস্থিত হয়ে দেখতে পান যে তার মা ও দুই ভাইকে মৃ/ত অবস্থায় কাঁথা দিয়ে ঢাঁকা আছে। এ ঘটনায় সন্ধিগ্ধ আসামী রবিন (২২) কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে নিজেকে জড়িয়ে হ/ত্যা/কা/ন্ডে/র দায় স্বীকার করেছে।